আইভরির (হাতির দাঁত থেকে পাওয়া সাদা অংশ) লোভে হাতির চোরা শিকার অত্যন্ত গর্হিত কাজ। ১৯৮৯ সাল থেকে আইভরির ব্যবসা নিষিদ্ধ হওয়ার পরও আমরা ৮ শতাংশ হাতি হারিয়েছি চোরা শিকারের কারণে, এবং এই নিষ্টুরতা আমরা কিছুতেই থামাতে পারছিনা । তাই হাতি নিজের হাতে (নাকি দাঁতে?) প্রতিরক্ষার ভার তুলে নিয়েছে!
.সমগ্র পৃথিবী জুড়ে হাতি দাঁত তোলার বিপক্ষে দাঁড়িয়েছে! এশিয়ায় যেখানে আগে ২ শতাংশ হাতি দাঁত ছাড়া জন্ম নিত সেখানে ২০০৫ সালের হিসাবে এখন ৫ থেকে ১০ শতাংশ হাতি দাঁত ছাড়া জন্ম নিচ্ছে। আফ্রিকার এক জাতীয় পার্কের হিসাবে ৩৮ শতাংশ হাতি দাঁত ছাড়া জন্ম নিচ্ছে। (মানুষের ও জন্মের সময় দাঁত থাকেনা!) এখানে কি আমরা প্রকৃতির শোধ নেয়া দেখছি?
.
নিজেদের টিকিয়ে রাখার স্বার্থে মহিলা হাতিগুলো দাঁতহীন হাতির সাথে প্রজননে অংশ নিচ্ছে কিনা কিংবা দাঁত ছাড়া জন্মানো হাতি বেশীদিন টিকে যাবে এই ধারণা রয়েছে কিনা এটি নিশ্চিত নয়। দুটোই হতে পারে।
Awesome funny and informative post.♥️♥️♥️♥️♥️♥️😆😆😆😆😆🤣🤣🤣🤣🤣🤣