মৃত্যুর পর কী হয়?
মৃত্যুর পর মানুষের অস্তিত্ব থাকে না। স্বকীয়তা, পরিচিতি সবকিছুই শেষ হয়ে যায় মৃত্যুর পর পর। প্রাচীন গ্রীক দার্শনিকরা যখন দেখতে পেলেন জীবন আর মৃত্যুর মধ্যে পার্থক্যটা শুধু এটুকুই, তারা সিদ্ধান্ত নিলেন, মৃত্যুর পর নিশ্চয়ই দেহ...
মৃত্যুর পর মানুষের অস্তিত্ব থাকে না। স্বকীয়তা, পরিচিতি সবকিছুই শেষ হয়ে যায় মৃত্যুর পর পর। প্রাচীন গ্রীক দার্শনিকরা যখন দেখতে পেলেন জীবন আর মৃত্যুর মধ্যে পার্থক্যটা শুধু এটুকুই, তারা সিদ্ধান্ত নিলেন, মৃত্যুর পর নিশ্চয়ই দেহ...
ভূমিকা মানুষ আদিকাল থেকেই অনুভূতি ও ইন্দ্রিয় নিয়ে বরাবরই কৌতুহলী ছিলো; তার উপর যদি এমন কোনো কিছুর অনুভূতির ধারণা তাদের মাথায় আসে যা আপাত জানা ইন্দ্রিয়সমূহ দ্বারা উপলব্ধি করা সম্ভব নয় বলে মনে হয়...
(প্রথম পর্বের পর) ৮। উলফগ্যাং ডুয়েবলিন (১৯১৫ – ১৯৪০) কে ছিলেন তিনি? উলফগ্যাং ডুয়েবলিন-এর জন্ম ১৯১৫ সালের ১৭ মার্চ জার্মানিতে এক ইহুদি পরিবারে। “১৯১৫ সাল, জার্মানি, ইহুদি”- এই এক লাইনেই বুঝা যাচ্ছে ঘটনা কোনদিকে...
ধূমকেতু (Comet) ধূমকেতু হচ্ছে সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকা এক ধরণের লেজ বিশিষ্ট বস্তু যা শূন্য থেকে হঠাৎ উদয় হয়ে আবার রহস্যজনকভাবে শূন্যেই মিলিয়ে যায়। সৌরজগতের অন্যান্য বস্তুর মত এরা পাথর দিয়ে তৈরি নয়,...
গণিত! মহাবিশ্বের বিশাল কর্মযজ্ঞের পেছন-কার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের স্বরূপ উদঘাটনকারী ব্যক্তিদের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ একটা শাস্ত্র। অত্যন্ত জ্ঞানী এবং বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের স্বরূপ নিয়ে মোটামুটি চিন্তিত, এমন গুটিকয় ব্যক্তির প্রথম ভালোবাসা। আর বাকি সাধারণ আই-কিউ বিশিষ্ট ও...
অ্যালবার্ট আইনস্টাইন, জগদ্বিখ্যাত বিজ্ঞানী। তাকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছু নেই। তাঁর সম্মানে আজ আমরা আইনস্টাইনীয় vocabulary শিখবো। A- Albert Einstein, ১৯১৫ সালের নভেম্বরে আইনস্টাইন তাঁর বিখ্যাত ফিল্ড ইক্যুয়েশন প্রুসিয়ান একাডেমীতে জমা দেন। যা পরে...
সবুজ বাংলাদেশ ২৪ খবর প্রকাশ করেছে যে কে নাকি ডারউইনের জীবাশ্ম থিওরিকে ভুল প্রমাণ করে ফেলেছে! বেশ অনেক জায়গায় এ ধরনের ইচ্ছাকৃত ভুল এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত লেখাটা শেয়ার হচ্ছে দেখে এটার বিরুদ্ধে কিছু লেখাটা অবশ্য...
ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বর কী? দৃশ্যমান মহাবিশ্বে (The observable universe) রয়েছে কমপক্ষে ১০০ বিলিওন ছায়াপথ। প্রতিটা ছায়াপথে রয়েছে ১০০ বিলিওন থেকে ১০০ ট্রিলিওন তারা বা নক্ষত্র। সৃষ্টির শুরু থেকেই এই তারাগুলোতে প্রতিনিয়ত ঘটছে...
সভ্যতার সূচনালগ্ন থেকেই মানুষের সাথে পাথরের একটা নিবিড় সম্পর্ক হয়েছে। সেটা শুরু হয়েছিল পাথুরে হাতিয়ার থেকে, আগুনের আবিষ্কার, চাকার আবিষ্কার, পাথর ব্যবহার করে ঘর তৈরি করা হয়ে শেষ পর্যন্ত পাথরের প্রতি একটা অযাচিত শ্রদ্ধাতে...
মাঝে মাঝে ভাবি- আমাদের সন্তানেরা যখন পেশাজীবি হবে, আজ থেকে বিশ-ত্রিশ বছর পর, তখন তাদের কর্মক্ষেত্রটা কেমন হতে পারে; কেমন হতে পারে তাদের পদবীগুলো। হলফ করে বলতে পারি যে ত্রিশ বছর আগে আমাদের মা-বাবা’রা...